
ছবি: বাংলা এডিশন
জুলাই গনঅভ্যুত্থানে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া এবং আন্দোলন দমনে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) আওয়ামীপন্থী ১২ জন শিক্ষক, ৭ কর্মকর্তা ও ১১ কর্মচারী সহ ৩০ জনকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত এক সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে অনুষ্ঠিত ছাত্র আন্দোলনে সরকারি নিপীড়নের বিরুদ্ধে গণ-অভ্যুত্থানে শিক্ষার্থীদের বিপক্ষে অবস্থান নেওয়া, নির্যাতন-সহিংসতায় সম্পৃক্ততা এবং আওয়ামী সরকারের দলীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখার অভিযোগে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট।
ইতিপূর্বে এসব অভিযোগ তদন্তে গঠিত কমিটির পর্যবেক্ষণে উঠে আসে যে, অভিযুক্তরা দলীয় আনুগত্যের মাধ্যমে প্রশাসনের সহায়তায় আন্দোলন দমন করেছেন এবং শিক্ষার্থীদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করেছেন।
এ ছাড়া তদন্ত প্রতিবেদনে আরো কিছু কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছিল কমিটি।
জানা যায়, তদন্তে ১০০ জন শিক্ষক, ৩০ জন কর্মকর্তা এবং আন্দোলনে সম্পৃক্ত শতাধিক শিক্ষার্থীর তথ্য এবং ২০ জন শিক্ষক, ১৫ জন কর্মকর্তা ও ৩৫ জন শিক্ষার্থীর স্বাক্ষরকৃত তথ্যের ভিত্তিতে ওই শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ চূড়ান্ত ভাবে যাচাই করা হয়।
বহিষ্কারকৃত শিক্ষকরা হলেন অধ্যাপক ড. মো. হারুন-উর-রশিদ, ড. দেবু কুমার ভট্টাচার্য্য, অলি আহাদ সেতু, অধ্যাপক ড. শরমিন চৌধুরী, অধ্যাপক ড. মো. ফরহাদ হোসেন, অধ্যাপক ড. আয়েশা আক্তার, রুহুল আমিন, চৈতী দে পুজা, ড. ছাবেরা ইয়াছমীন, মো. ওমর আলী মল্লিক, অধ্যাপক ড. শাহ জহির রায়হান ও মো. জিয়াউর রহমান ভূঁঞা।
এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শহীদুর রশিদ ভূইয়া, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল এবং ট্রেজারার অধ্যাপক ড. নজরুল ইসলামের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য জুলাই আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান এবং কার্যক্রমের তথ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
বহিষ্কারের সিদ্ধান্তের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. বেলাল হোসেন বলেন, ৭ সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটির সুপারিশক্রমে ১২ জন শিক্ষক, ৭ কর্মকর্তা ও ১১ জন কর্মচারীকে চাকরি থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়। সিন্ডিকেট থেকে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি করা হয়। যাদের চূড়ান্ত তদন্তে ওই সিদ্ধান্ত স্থায়ীভাবে কার্যকর করা হবে।
২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে অনুষ্ঠিত ছাত্র আন্দোলনে সরকারি নিপীড়নের বিরুদ্ধে গণ-অভ্যুত্থানে শিক্ষার্থীদের বিপক্ষে অবস্থান নেওয়া, নির্যাতন-সহিংসতায় সম্পৃক্ততা এবং আওয়ামী সরকারের দলীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখার অভিযোগে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট।
ইতিপূর্বে এসব অভিযোগ তদন্তে গঠিত কমিটির পর্যবেক্ষণে উঠে আসে যে, অভিযুক্তরা দলীয় আনুগত্যের মাধ্যমে প্রশাসনের সহায়তায় আন্দোলন দমন করেছেন এবং শিক্ষার্থীদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করেছেন।
এ ছাড়া তদন্ত প্রতিবেদনে আরো কিছু কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছিল কমিটি।
জানা যায়, তদন্তে ১০০ জন শিক্ষক, ৩০ জন কর্মকর্তা এবং আন্দোলনে সম্পৃক্ত শতাধিক শিক্ষার্থীর তথ্য এবং ২০ জন শিক্ষক, ১৫ জন কর্মকর্তা ও ৩৫ জন শিক্ষার্থীর স্বাক্ষরকৃত তথ্যের ভিত্তিতে ওই শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ চূড়ান্ত ভাবে যাচাই করা হয়।
বহিষ্কারকৃত শিক্ষকরা হলেন অধ্যাপক ড. মো. হারুন-উর-রশিদ, ড. দেবু কুমার ভট্টাচার্য্য, অলি আহাদ সেতু, অধ্যাপক ড. শরমিন চৌধুরী, অধ্যাপক ড. মো. ফরহাদ হোসেন, অধ্যাপক ড. আয়েশা আক্তার, রুহুল আমিন, চৈতী দে পুজা, ড. ছাবেরা ইয়াছমীন, মো. ওমর আলী মল্লিক, অধ্যাপক ড. শাহ জহির রায়হান ও মো. জিয়াউর রহমান ভূঁঞা।
এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শহীদুর রশিদ ভূইয়া, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল এবং ট্রেজারার অধ্যাপক ড. নজরুল ইসলামের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য জুলাই আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান এবং কার্যক্রমের তথ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
বহিষ্কারের সিদ্ধান্তের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. বেলাল হোসেন বলেন, ৭ সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটির সুপারিশক্রমে ১২ জন শিক্ষক, ৭ কর্মকর্তা ও ১১ জন কর্মচারীকে চাকরি থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়। সিন্ডিকেট থেকে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি করা হয়। যাদের চূড়ান্ত তদন্তে ওই সিদ্ধান্ত স্থায়ীভাবে কার্যকর করা হবে।
আরও পড়ুন: