শুক্রবার

১৮ এপ্রিল, ২০২৫
৫ বৈশাখ, ১৪৩২
২০ শাওয়াল, ১৪৪৬

গাজায় গণহত্যা বন্ধ এবং ফিলিস্তিনিদের মুক্তির দাবিতে ইবি ছাত্রদলের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

প্রতিনিধি,ইবি

প্রকাশিত: ৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১৫:৫৬

আপডেট: ৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১৫:৫৭

শেয়ার

গাজায় গণহত্যা বন্ধ এবং ফিলিস্তিনিদের মুক্তির দাবিতে ইবি ছাত্রদলের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল
ছবি : বাংলা এডিশন
ফিলিস্তিনিদের মুক্তি ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবিতে  মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল।
 
মঙ্গলবার সকাল এগারোটা নাগাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে মানববন্ধন ও পরে পার্শ্ববর্তী শেখপাড়া বাজারে বিক্ষোভ মিছিল এবং সর্বশেষ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সামনে ফিলিস্তিনিদের জন্য দোয়া ও মোনাজাত করে সংগঠনটি।
 
এসময় উপস্থিত ছিলেন ইবি ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ওমর ফারুক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম, বর্তমান আহ্বায়ক সাহেদ আহমেদ, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার পারভেজ, সদস্য সচিব মাসুদ রুমী মিথুন। 
 
এসময় ইবি ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার পারভেজ বলেন, আমি সকল শক্তিশালী মুসলিম দল ও নেতাদের কাছে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করার অনুরোধ করছি। দয়া করে, দয়া করে এবং দয়া করে ফিলিস্তিনিদের মুক্ত করুন। ফিলিস্তিনকে মুক্ত করুন, ফিলিস্তিনকে রক্ষা করুন। ইসরায়েলকে বয়কট করুন।
 
এসময় আহ্বায়ক সাহেদ আহমেদ বলেন, ইসরাইলি ইহুদিগোষ্ঠী নেতানিয়াহু ফিলিস্তিনের গাজায় ও রাফায় শিশুদের টার্গেট করে হত্যার মিশনে নেমেছে। রোজার মাস শুরু হলেই সারা বছর একই কাজ করে , হত্যাযজ্ঞ করে। সেখানে আমাদের মা-বোনদের, সাংবাদিকদের, চিকিৎসকদের হত্যা করছে। সারা বিশ্বে এখন প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। গতকাল নির্লজ্জ বেহায়ার মত উনি যুক্তরাষ্ট্রে  ট্রাম্পের সাথে দেখা করতে গেছে। আরব বিশ্বের নেতাদের ভূমিকা  নিয়ে আমার প্রশ্ন। এই শেখরা আছে মজা-মাস্তি, অর্থ, সোনা-দানা নিয়ে। আপনারা যদি প্রকৃত মুসলিম হয়ে থাকেন তবে ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়ান। হাশরের ময়দানে ওই শিশুরা আল্লাহর কাছে চিৎকার করে বলবে এ মুসলমান সম্প্রদায় এই মুনাফিকরা  আমাদের পাশে দাঁড়ায়নি।তখন আপনারা কেউ রেহাই পাবেন না। কোরআন হাদিসে বর্ণিত আছে এই ফিলিস্তিনের বিজয় হবেই হবে কোন পৃথিবীর শক্তি তাদেরব বিজয়  আটকাতে পারবেনা।
 
এ সময় তিনি জাতিসংঘ, ওআইসি'র মত সংগঠনদের দ্রুত পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান  এবং নেতা নেওয়ার ফাঁসি কার্যকর করতে বলেন।
 

আরও পড়ুন:

banner close
banner close