কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলায় কমিউনিটি ক্লিনিকে যথা সময়ে উপস্থিত নেই দায়িত্বরত সিএইচসিপি। সকাল ৯টায় ক্লিনিকে আগমন ও বিকের ৩টা প্রস্থান করার নিয়ম থাকলেও তা মানছেনা দায়িত্বরতরা। বৃহস্পতিবার সরেজমিনে গিয়ে এর সত্যতা নিশ্চিত হয় বাংলা এডিশনের।
সকাল ১১ টায় দেখো গেলো ইসলামপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে তালা ঝুলছে, এলাকাবাসী জানান সিএইচসিপি শারমিন আক্তার তার মন খুশি ক্লিনিক খোলে, কবে কখন ক্লিনিক খোলে তারা এ বিষয়ে কিছুই জানেনা।
এ বিষয়ে সিএইচসিপি শারমিনের মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন আমি ক্লিনিকেই আছি, অথচ ক্লিনিকে ঝুলছে তালা। এমন মিথ্যা ধরা পড়ে বাংলা এডিশনের প্রতিনিধির কাছে।
এদিকে আকেল মামুদ খুদিরকুটি কমিউনিটি ক্লিনিক এ মাসের ১ম সপ্তাহের দিকে ধরলা নদীগর্ভে বিলীন হয়। এখন পর্যন্ত অস্থায়ী ভাবে সেবা চালু হয়নি। সরেজমিনে কোথাও সিএইচসিপি মোঃ ইমরান হোসেনকে পাওয়া যায়নি। তার মুঠোফোনে ফোন করে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
অপরদিকে সাহেবের আলগা ইউনিয়নের কচাবাচা জাহাজের আলগা কমিউনিটি ক্লিনিকের খোঁজ নিয়ে যানা যায়, বৃহস্পতিবার ক্লিনিকের কোনো তালা খোলা হয়নি।
এ বিষয়ে সিএইচসিপি আব্দুর রাজ্জাকের মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে ফোন ধরেনি।
এলাকাবাসীর অভিযোগ প্রতিটি কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচসিপিরা সময় মতো ক্লিনিকে আসেনা।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানান, ‘অফিস ফাঁকি দেয়ার সুযোগ নাই। সতত্যা যাচাই করে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্খা নেয়া হবে এবং আকেল মামুদ খুদিরকুটি কমিউনিটি ক্লিনিকেরর কার্যক্রম দ্রুত শুরু করা হবে।’
আরও পড়ুন: