
তিনি বলেন, ‘রেলের লোকোমোটিভ (ইঞ্জিন) ও কোচের সংকট রয়েছে। পর্যাপ্ত কোচ ও ইঞ্জিন সংগ্রহের জন্য আমরা চেষ্টা করছি। ইতোপূর্বে ২০০ কোচ সংগ্রহের যে প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন আছে তা দ্রুততম সময়ে সম্পন্ন করতে হবে। পার্বতীপুর কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানাকে অ্যাসেম্বলিং (সংযোজন) ও মেরামত কারখানায় রূপান্তর করতে হবে। এ জন্য দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রকল্প প্রস্তাবনা তৈরি করতে হবে। এসব প্রকল্প গ্রহণে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার করতে হবে। ক্রয়ধর্মী প্রকল্পের মেয়াদ এক থেকে দুই বছরের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। প্রকল্পে অপ্রয়োজনীয় ও বাড়তি ব্যয় পরিহার করতে হবে।’ ভবিষ্যতে কোনো প্রকল্পের ব্যয় ও সময় বৃদ্ধি করা হবে না মর্মে এ সময় সবাইকে সতর্ক করেন তিনি।
ট্রেনের টিকেট কালোবাজারী প্রতিরোধে অনলাইন টিকিটিং সেবা প্রদানকারী বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সহজ ডট কম-কে তিনি আরও আন্তরিক ও সতর্ক থাকার জন্য নির্দেশ দেন। সহজ ডট কম-এর প্রতিনিধিকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, টিকিট কালোবাজারী প্রতিরোধে সহজ ডট কম যদি কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে ব্যর্থ হয় তবে তাদের সঙ্গে বাংলাদেশ রেলওয়ের বিদ্যমান চুক্তি পুনর্বিবেচনা করা হতে পারে।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলামের সভাপতিত্বে আয়োজিত এ মতবিনিময় সভায় রেলওয়ের মহাপরিচালক আফজাল হোসেনসহ রেলপথ মন্ত্রণালয় ও রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: