
সিটির মাঠ ইতিহাদ স্টেডিয়ামে ২২ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো টপ ফ্লাইটে ফিরে এসে দ্য ট্র্যাক্টর বয়েজ হিসেবে পরিচিত ইপসউইচ টাউন গোল দিয়ে যাত্রা শুরু করে।
ম্যাচের সপ্তম মিনিটেই স্যামি স্মডিক্সের গোলে এগিয়ে যায় ইপসউইচ। তবে ম্যাচে এটাই ছিল তাদের একমাত্র আনন্দের মুহূর্ত।
আচমকা গোল খেয়ে ১২ থেকে ১৬ মিনিটের মধ্যে তিন গোল করে দারুণভাবে ম্যাচে ফেরে পেপ গার্দিওলার দল।
সিটির ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড সাভিনিয়ো বক্সে ফাউলের শিকার হলে প্রাথমিকভাবে সাভিনিয়ো ডাইভ দিয়েছেন মনে হলেও পরে ভিএআর দেখে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। ১২ মিনিটের সময় নিখুঁত পেনাল্টিতে সমতায় ফেরান হালান্ড।
দুই মিনিট পর ইপসউইচ গোলরক্ষক আরিজানেট মুরিচের ভুলের সুযোগ নিয়ে কেভিন ডি ব্রুইন গোল করে ব্যবধান ২-১ করেন৷ এরপর ১৬ মিনিটের মাথায় হাফ ভলির শটে ব্যবধান ৩-১ করেন হালান্ড৷
প্রথমার্ধে ম্যানচেস্টার সিটি ব্যবধান আরও বাড়াতে পারত। এসময় রিকো লুইস ও ব্রুইনার দুটি শট ক্রসবারে লাগে।
বিরতির পর দারিন আক্রমণ করেও গোলের দেখা পাচ্ছিলো না সিটি। শেষ পর্যন্ত দ্বিতীয়ার্ধের দুই মিনিট বাকি থাকতে ইপসউইচের জালে দূর থেকে নিচু শটে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন হালান্ড। এতে ৪-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে গার্দিওলার দল।
আরও পড়ুন: