ছাত্র-জনতার সফল বিপ্লবের পর শেখ হাসিনা সরকারের পতন ও রাজনৈতিক পট-পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে আগের চেয়ে অনেক বেশি উষ্ণ ও গভীর হয়েছে।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে নতুন করে ২০০ মিলিয়ন ডলারের একটি আর্থিক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে, যা সুশাসন ও বাণিজ্য সম্প্রসারণসহ বাংলাদেশি জনগণের উজ্জ্বল ভবিষ্যত গড়তে ব্যবহার করা হবে।
স্থানীয় সময় সোমবার নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন আমেরিকার স্টেইট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।
এ ছাড়া ওই সংবাদ সাওম্মেলনে বাংলাদেশে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের কারাগার থেকে মুক্তির প্রসঙ্গটি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন আরেকজন সাংবাদিক।
তিনি প্রশ্নে বলেন, বাংলাদেশে আল-কায়েদা-অনুপ্রাণিত জঙ্গি সংগঠনের প্রধান ইসলামপন্থি জিহাদি মুফতি জসিমুদ্দিন রাহমানি, হরকাত-উল-জিহাদ এবং হিজবুত-তাহরীরের অন্য নেতাদের পাশাপাশি ইন্টারপোল-ওয়ান্টেড সন্ত্রাসী সুইডেনের আসলামের মতো আরও অনেকে জেল থেকে মুক্তি পেয়েছে। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকাণ্ডে ব্যাঘাত ঘটাবে কিনা?
জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, আমি এই প্রশ্নটি এখন গ্রহণ করছি এবং পরে আপনাকে এ বিষয়ে উত্তর দেব।
একইভাবে বাংলাদেশ নিয়ে ভারতীয় নৌবাহিনীর বৈঠক নিয়ে করা প্রশ্নেরও তাৎক্ষণিক কোনও জবাব না দিয়ে ম্যাথিউ মিলার প্রশ্নটি গ্রহণ করার কথা জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: